কনটেন্ট মার্কেটিং কি – ব্যবসা বা সেবা বলেন সেটা অনলাইন কিংবা অফলাইনে হোক, প্রত্যেকটা জিনিসের প্রচারের জন্য দরকার মার্কেটিং। আর মার্কেটিংয়ে একটি গুরুত্বপূর্ন বিষয় হলো কনটেন্ট মার্কেটিং। আজকের এই আর্টিকেলে আমরা কনটেন্ট মার্কেটিং নিয়ে গুরুত্বপূর্ন আলোচনা করবো।
আপনি যখন “কনটেন্ট মার্কেটিং” শুনেছেন তখন সবার আগে হয়তো ডিজিটাল মার্কেটিং তথা ফেসবুক, টুইটার, ইমেইল, বাল্ক এসএমএস ইত্যাদির কথা আপনার মনে প্রথমে এসেছে। কিন্তু কনটেন্ট মার্কেটিং এসব এর থেকে অনেক পুরনো। আসলে এটি ইন্টারনেটের থেকেও পুরনো একটি আইডিয়া।
আসলে বলা যায় ডিজিটাল মার্কেটিং করে মূলত কনটেন্টের মার্কেটিং–ই করা হয়। তবে আগের তুলনায় বর্তমান কনটেন্ট মার্কেটিংয়ের পার্থক্য হল বর্তমান ডিজিটাল মার্কেটিং এর যুগে কনটেন্ট মার্কেটিং একটা আলাদা জায়গা পেয়েছে এবং মাধ্যম ও আধুনিক প্রযুক্তির সাহায্যে আগের তুলনায় অনেক বেশি এবং টার্গেট অডিয়েন্স এর কাছে খুব তাড়াতাড়ি পৌঁছে যেতে পারছে। যার ফলে এটি বিজনেস বাড়াতে একটি খুব ভালো পদ্ধতি হয়ে উঠেছে।
আরও দেখুন: ডিজিটাল মার্কেটিং কেন করবেন? ডিজিটাল মার্কেটিং এর গুরুত্ব
কনটেন্ট মার্কেটিং কি?
প্রথমেই শাব্দিক অর্থ নিয়ে কথা বলা যাক। এখানে দুটো বিষয় রয়েছে, একটি হলো কনটেন্ট আর অন্যটি মার্কেটিং। মার্কেটিং মানে আমরা সবাই বুঝি, মার্কেটিং মানে হলো প্রচার/প্রসার। অন্যদিকে কনটেন্ট মানে বলা যায় তথ্য, বিষয়, পন্য, সেবা ইত্যাদি।
যেমন ধরুন আমাদের ব্লগের কনটেন্ট হলো আমাদের আর্টিকেল আবার অন্যদিকে কোনো অনলাইন শপের কনটেন্ট হলো তাদের পণ্য। এখন যদি আমি সঠিকভাবে কনটেন্ট মার্কেটিং করতে পারি তাহলে আমি ব্লগে ভালো ভিজিটর পাবো অন্যদিকে যার অনলাইন শপ রয়েছে তার পণ্য বিক্রি হবে।
কনটেন্ট মার্কেটিং: কোন বিষয় বস্তু সম্বন্ধে সঠিক এবং মূল্যবান তথ্য বা কনটেন্ট তৈরির মাধ্যমে টার্গেট অডিয়েন্সকে সেই বিষয় সম্বন্ধে অবগত করা বা সেই বিষয়ের প্রতি আগ্রহ তৈরি করার পদ্ধতিকে কনটেন্ট মার্কেটিং বলা যেতে পারে।
উপরের সংজ্ঞা থেকে কনটেন্ট মার্কেটিং সম্পর্কে এর দুটি দিক খুব স্পষ্টভাবে ধরা পড়েছে, প্রথমটি হলো টার্গেট অডিয়েন্স কে কোন বিষয়বস্তু সম্পর্কে অবগত করা এবং দ্বিতীয়টি হলো টার্গেট অডিয়েন্স কে সেই বিষয় বস্তুর প্রতি আগ্রহী করে তোলা।
কনটেন্ট মার্কেটিংয়ের কাজ গুলো করার জন্য বিভিন্ন মিডিয়ার সাহায্য নেয়া হয়ে থাকে যেমন আর্টিকেলস, ভিডিও, গ্রাফিক্স ইত্যাদি। কনটেন্ট মার্কেটিং পদ্ধতিতে যে মিডিয়ার সাহায্য নেওয়া হোক না কেন তাদের চারিত্রিক গুণাবলী সমান, যা হল হল টার্গেট অডিয়েন্স কে বিষয়বস্তু সম্পর্কে অবগত করা।
যদিও বর্তমান ডিজিটাল মার্কেটিং এর যুগে কন্টেন্ট মার্কেটিং একটা আলাদা মর্যাদা পেয়েছে তবুও জেনে রাখা ভালো কনটেন্ট মার্কেটিং নতুন কোন পদ্ধতি নয়।
কনটেন্ট মার্কেটিং আসলে স্টোরি বা গল্প বলার সাথে যুক্ত। আর মানুষ যখন থেকে কথা বলতে শিখেছে সেদিন থেকেই গল্প বলা শুরু করেছে ।
গল্পের মাধ্যমে কোন কিছুর পরিচিতি তৈরি করা বা কোন কিছু বিক্রি করাই কনটেন্ট মার্কেটিং। মানুষ মাত্রই গল্প ভালবাসে, গল্প বলে কোন জিনিসের ব্যবহার বোঝানো, গল্প বলে ভালো মন্দ বোঝানো, বা গল্প বলে নতুন কিছু সেখান।
এই বিষয়টা আপনি খেয়াল করবেন ঈদ শপিং করার সময়। যে বিক্রেতার মুখে কথার যশ যত বেশি তার বিক্রিও বেশি!
কনটেন্ট মার্কেটিং এর কিছু উদাহরন আপনার চোখ খুলে দিতে পারে। আপনি হয়তো বলে উঠবেন, কনটেন্ট মার্কেটিং আমাদের দৈনন্দিন জীবন কেই তো ঘিরে রয়েছে।
আরো দেখুন: অন পেজ এসইও কি? কিভাবে On-Page SEO করবেন ২০২৪
কনটেন্ট মার্কেটিং এর বিভিন্ন উদাহরন
- আর্টিকেল
- ওয়েবিনার
- সোশ্যাল মিডিয়া
- পডকাস্ট
- ভিডিও
- ইনফ্লুয়েন্সার
- বাল্ক মেইল/এসএমএস
- টিভি বিজ্ঞাপন
কনটেন্ট মার্কেটিং করতে কার্যকর ৫টি পদ্ধতি
আজকে আমরা পাঁচটি জনপ্রিয় কৌশল নিয়ে আলোচনা করব। যেহেতু আগেই বলেছি আপনি বুঝে গেছেন কনটেন্ট মার্কেটিং এর অনেকগুলো কৌশল রয়েছে তার মধ্যে থেকে আমরা পাঁচটি পদ্ধতি আজকে আপনাদের সাথে শেয়ার করতে যাচ্ছি। হয়তো অনেকগুলো কৌশল আমাদের নিজেদেরও অজানা রয়েছে।
আপনি যদি আপনার জানা কৌশলটি আমাদের সাথে শেয়ার করতে চান, তাহলে নিচের কমেন্ট বক্সে কমেন্ট করুন। এর মাধ্যমে আপনার গুরুত্বপূর্ণ কৌশল সম্পর্কে আমরা জানতে পারব। প্রয়োজনে আমরা আপনার কৌশলটি আমাদের পোস্টের সাথে যুক্ত করে দিব। মানে পাঁচটি কৌশলের সাথে আপনার কৌশলটি সহ ছয়টি কৌশল যুক্ত হয়ে যাবে। এভাবে আমাদের এই আর্টিকেলটিতে কৌশলগুলোর মার্কেটিংয়ের কৌশল সংখ্যা বৃদ্ধি পেতে থাকবে।
১. সোশ্যাল মিডিয়ায় কনটেন্ট মার্কেটিং
পৃথিবীর মোট জনসংখ্যার একটা বিশাল অংশ সোশ্যাল মিডিয়ার মাধ্যমে যুক্ত। তাই কোনো কিছুর প্রচার বা মার্কেটিং করে আগের থেকে বেশি মানুষদের মাঝে পৌঁছানো যাবে। যতো বেশি অডিয়েন্স ততো বেশি টার্গেট অডিয়েন্সের কাছে পৌঁছানো যাবে।
এখন আপনি যদি ফেসবুকের কথাই বলেন তাহলে বলতে হয় সবথেকে বেশি ইউজার ফেসবুকের। অনেক সময় খেয়াল করবেন আপনি একটু আগে গুগলে যা সার্চ করেছেন ফেসবুক নিউজফিডে ওইরকম বিজ্ঞাপন আসতেছে!
এখানে আপনিই হচ্ছেন টার্গেট অডিয়েন্স তাই ফেসবুক মার্কেটিংয়ের মাধ্যমে কনটেন্ট আপনার কাছে পৌঁছে যাচ্ছে। ফেসবুকে মার্কেটিং করতে হলে খুব সহজেই পোস্ট, ছবি কিংবা ভিডিও তৈরি করে বিজ্ঞাপন দিতে পারবেন খুব কম সময়েই।
এবার আসা যাক ইউটিউবের কথায়, ইউটিউব বর্তমানে পৃথিবীর সবথেকে জনপ্রিয় ভিডিও শেয়ারিং ওয়েবসাইট। এতে আপনি নিজে ভিডিও বানিয়ে মার্কেটিং করতে পারেন আর পাশাপাশি গুগল এডসের মাধ্যমে বিজ্ঞাপন দিয়ে টার্গেট অডিয়েন্সের কাছে আপনার কনটেন্ট পৌঁছে দিতে পারেন।
২. ইনফ্লুয়েন্সার
ইনফ্লুয়েন্সার মানে হচ্ছে ওই ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠান যার মাধ্যমে অডিয়েন্স প্রভাবিত হয়। এখানে বঙ্গ উইকি হচ্ছে ইনফ্লুয়েন্সার, আমরা আমাদের সাইটের নিচের অংশে দেখবেন স্পন্সর নামের একটা অংশ আছে। সেখানে বাংলা ৩৬০ ও হোস্ট কিনবো নামক দুটি ওয়েবসাইটের লিংক যুক্ত করা আছে।
এখান থেকে অনেকেই বাংলা ৩৬০ তে ভিজিট করবেন আবার অনেকেই হোস্ট কিনবো থেকে হোস্টিং সার্ভিস নিবেন। এখানে আপনারা আমার দ্বারা প্রভাবিত হয়েছেন।
মূলত ইনফ্লুয়েন্সার তারাই যাদের ভালো একটা অডিয়েন্স/ফ্যান/ফলোয়ার রয়েছে বা যারা পরিচিত মুখ। কিছুদিন আগে আমাদের প্রিয় ক্রিকেটার মাশরাফি বিন মর্তুজা এসপিসি নামের একটা গ্রুপের প্রোগ্রামে ছিলেন। এটাই হচ্ছে ইনফ্লুয়েন্সারের মাধ্যমে কনটেন্ট মার্কেটিং।
৩. বাল্ক এসএমএস/মেইল
বাল্ক এসএমএস মানে হলো একসাথে অনেকের কাছে এসএমএস পাঠানো। বাল্ক মেইল জিনিসটাও একই বিষয়। কনটেন্ট মার্কেটিংয়ে এটি অত্যন্ত কার্যকর একটি পদ্ধতি। নিচের চিত্রটি খেয়াল করুন —
এই তিনটি এসএমএস হচ্ছে বাল্ক এসএমএস, যেগুলো একসাথে হাজার হাজার মানুষের কাছে পাঠানো হয়েছে। পাঠানো এই হাজার হাজার মানুষের মধ্যে অনেকেই তাদের সেবা বা কনটেন্ট গ্রহন করবে। খুব অল্প সময়ের মধ্যে সহজে মার্কেটিং ও টার্গেট অডিয়েন্সের কাছে পৌঁছে যাওয়া সম্ভব বাল্ক এসএমএস কিংবা মেইলের মাধ্যমে।
৪. টিভি বিজ্ঞাপন
এ যুগে টিভি দেখেন না এরকম মানুষ খুঁজে পাওয়া দুষ্কর। তাই আমরা সকলেই টিভি বিজ্ঞাপনের সাথে পরিচিত। টিভি বিজ্ঞাপন যদিও ভিডিও মার্কেটিং করার একটা মাধ্যম, তবে কনটেন্ট মার্কেটিং এ খুবই কার্যকর পদ্ধতি।
তাছাড়া আমরা যে টিভি বিজ্ঞাপন দেখি তাতে বেশির ভাগ সেলিব্রিটি, পরিচিত মুখ অর্থাৎ ইনফ্লুয়েন্সার থাকে। এতে অডিয়েন্স প্রভাবিত হয় খুব সহজেই। ধরুন একদিন সাকিব আল হাসান টিভি বিজ্ঞাপনে বলতেছে বঙ্গ উইকি বাংলাদেশের সবথেকে কোয়ালিটি আর্টিকেলের ব্লগ! তাহলে রাতারাতি কিন্তু বঙ্গ উইকিতে ভিজিটর বেড়ে যাবে।
তবে টিভি বিজ্ঞাপন অনেক কার্যকর হলেও একটা ব্যয়সাপেক্ষ ব্যাপার।
আরো দেখুন: ইউটিউব মার্কেটিং কি? কিভাবে করবেন ইউটিউব মার্কেটিং?
৫. ওয়েবসাইটে পুশ নোটিফিকেশন
পুশ নোটিফিকেশন হচ্ছে জোর করেই আপনার কাছে নোটিফিকেশন দেওয়া। অনেক ওয়েবসাইটে ঢোকার সাথে সাথে পুশ নোটিফিকেশনের পারমিশন চায়। এতে আপনি সাবস্ক্রাইব/হ্যা জানালেই ওই ওয়েবসাইটে প্রকাশিত নতুন কনটেন্ট আপনার ইমেইলে চলে যাবে।
বিভিন্ন অনলাইন শপ এই কাজটা করে থাকে। আপনি তাদের নিউজ লেটারে সাবসক্রাইব করে রাখেন। যখন তাদের নতুন প্রোডাক্ট আসে সাথে সাথে আপনার মেইলে চলে আসবে কিংবা নোটিফিকেশন আসবে।
কনটেন্ট মার্কেটিং করতে খুবই কার্যকর আর একদম অল্প টাকায় আপনার অডিয়েন্স ধরে রাখতে পারবেন। একে আপনি কাকলি মার্কেটিং বলতে পারেন – দামে কম, মানে ভালো!
কেন কনটেন্ট মার্কেটিং গুরুত্বপূর্ণ?
একটি রিসার্চের মাধ্যমে দেখা গেছে আজ থেকে ৩০ বছর আগে একজন ব্যক্তি সারাদিনে প্রায় ২০০০ টি বিজ্ঞাপন এর সম্মুখীন হতো, এই সংখ্যাটি ২০০৬ এ ৫০০০ এ পৌঁছায় আর আজকের দিনে হয়তো এ সংখ্যাটি আরো অনেক বেশি।
বর্তমান যুগের ক্রেতারা যে সারাদিন অজস্র বিজ্ঞাপনের সম্মুখীন হয় শুধু তাই নয়, তারা আজ আগের তুলনায় অনেক বেশি সচেতন বা বিচক্ষণ। তারা সঠিক যাচাই-বাছাই করেই কোনো কনটেন্ট কিংবা সেবা নিয়ে থাকে।
এত বিপুল বিজ্ঞাপনের মধ্যে গতানুগতিক সেলস পদ্ধতি কোন মতেই কার্যকরী হওয়া সম্ভব নয়। এক্ষেত্রে কনটেন্ট মার্কেটিং একটি খুব ভালো মার্কেট পদ্ধতি। কারণ কনটেন্ট এর মাধ্যমে ভোক্তাকে কিছু মূল্যবান তথ্য প্রদান করা খুবই সহজ।
আসলে পৃথিবীতে সব ধরনের অডিয়েন্স চায় কোন বড় কিছুর অংশ হতে। কনটেন্ট মার্কেটিং, অডিয়েন্সকে মূল্যবান তথ্য সরবরাহ করে যার ফলে তারা সঠিক সিদ্ধান্ত নিতে পারে।
তার থেকেও বড় কথা হলো কনটেন্ট মার্কেটিংএর মাধ্যমে আপনি খুব সহজেই আপনার টার্গেট অডিয়েন্সের কাছে পৌঁছে যেতে পারবেন। উদাহরন হিসেবে ধরুন আমাদের ব্লগে টেক রিলেটেড পোস্ট প্রকাশ করা হয়, এখন আমি যদি রাজনীতিক অডিয়েন্সের কাছে মার্কেটিং করি তাহলে কোনো লাভই হবে না। কিন্তু কনটেন্ট মার্কেটিংয়ের মাধ্যমে আপনি আপনার দরকারি অডিয়েন্সের কাছেই পৌঁছাতে পারবেন।
কনটেন্ট মার্কেটিং এর ভবিষ্যত
এই প্রশ্ন প্রায়শই লোকেরা জিজ্ঞাসা করেন, “কনটেন্ট মার্কেটিং এর ভবিষ্যত কী?”
প্রযুক্তি পরিবর্তন করতে পারে তবে কনটেন্ট মার্কেটিং’র মূল বিষয়গুলি পরিবর্তন হবে না। প্রযুক্তি মানুষের প্রকৃতি কে পরিবর্তন করতে পারে না,তবে হ্যাঁ, এটি অবশ্যই কনটেন্ট মার্কেটিং কে প্রশস্ত করতে পারে।
ভবিষ্যতে মানুষের সমস্যা ও আকাঙ্ক্ষা হ্রাস পাবে না। তবে তাদের এমন তথ্যের প্রয়োজন হবে যা তাদের সমস্যাগুলো সমাধান করতে পারে এবং তাদের আকাঙ্ক্ষাগুলি পূরণ করতে পারে।
কনটেন্ট পড়ার পদ্ধতি পরিবর্তন হতে পারে। তবে বিষয়বস্তু লেখার কোনও পরিবর্তন হবে না। আমরা জানি কনটেন্ট মার্কেটিংএর প্রতিযোগিতার স্তর ধীরে ধীরে পরিবর্তিত হচ্ছে, এমন পরিস্থিতিতে যদি এই প্রতিযোগিতায় টিকে থাকতে হয় তবে আপনাকে সময়ের সাথে সাথে পরিবর্তনকে স্বীকার করতে হবে।
পড়তে পারেন: SEO কি? সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন সম্পর্কে বিস্তারিত জানুন
শেষ কথা
এই ছিলো আমাদের কনটেন্ট মার্কেটিং নিয়ে গুরুত্বপূর্ন আলোচনা। আশা করি কনটেন্ট মার্কেটিং কনসেপ্টটি সকলের কাছে ক্লিয়ার হয়ে গেছে।
আর্টিকেল সম্পর্কিত কোনো মন্তব্য থাকলে বা জানার থাকলে অবশ্যই কমেন্ট করে জানান। আর্টিকেলটি অবশ্যই আপনার সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করে কনটেন্ট মার্কেটিং করে ফেলুন!!