দিন দিন এগিয়ে যাচ্ছে বিজ্ঞান, অনেক অজানা তথ্য আমাদের সামনে আসছে। যেগুলো একসময় আমাদের হাতের নাগালে ছিল না। এই আর্টিকেলে আমরা বাংলায় বিজ্ঞানের ১০০টি মজার ফ্যাক্টস সম্পর্কে জানবো। এইখানে তোমরা জানতে পারবে আমাদের মানবদেহের কিছু অজানা তথ্য। আমাদের অনেকের আকর্ষণের কেন্দ্রবিন্ধু মহাকাশ নিয়ে কিছু অবাক করা ফ্যাক্টস এই পোস্টে পাবে।
আরও দেখুন – দাদা প্যারাডক্স: টাইম ট্রাভেলের সবথেকে বড় সমস্যা
মানবদেহ নিয়ে অজানা ১০ তথ্য
০১. মানুষের শরীরের 70% পানি দিয়ে গঠিত! আয়তাকার একজন পুরুষের শরীরে প্রায় 40 লিটার পানি থাকে।
০২. চোখের কর্নিয়া শরীরের একমাত্র অংশ যা কোন রক্তনালী ছাড়াই পুষ্টি লাভ করে।
০৩. ঘুমের সময় আমাদের মস্তিষ্ক বেশি সক্রিয় থাকে! ঘুমের সময় আমরা গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত নিতে পারি এবং স্মৃতি শক্তি বৃদ্ধি পায়।
০৪. চিন্তা করার সময় আমাদের মস্তিষ্ক পরমাণু বোমা ফেটানোর চেয়ে বেশি শক্তি ব্যবহার করে!
০৫. চোখের পলক নিয়ে নেওয়া প্রতিবার মস্তিষ্ককে ১ সেকেন্ডের বিশ্রাম দেয়।
০৬. পৃথিবীর মহাকর্ষণ কম থাকলে মানুষ লম্বা হতে পারে! সাময়িকভাবে মহাকাশে যাওয়া নভোচারীরা কয়েক সেন্টিমিটার লম্বা হয়ে ফিরে আসে।
০৭. পৃথিবীর সবচেয়ে শক্তিশালী পেশী নয়! জিহ্বা হলো শরীরের একমাত্র পেশী যা হাড়ের সাথে সংযুক্ত নয়।
০৮. মানুষের নাকের ছাপ বিশিষ্টতার নিদর্শন! দুইজন মানুষের নাকের ছাপ ঠিক একরকম হয় না।
০৯. এক ফোঁটা পানিতে কোটি কোটি জীবানু থাকতে পারে! তবে বেশিরভাগই আমাদের জন্য ক্ষতিকারক নয়।
১০. মানুষের শরীর দিনে এক লিটার লালা উৎপাদন করে!
আকর্ষণীয় ৩০টি বিজ্ঞানের মজার তথ্য
১১. গোটা মহাকাশে মাত্র কয়েকশো ধরনের তারা থাকলেও পৃথিবীতে ২ কোটিরও বেশি পোকামাছেঁদের প্রজাতি রয়েছে!
১২. মানুষের মাথা ঘুরালে আসলে পৃথিবী ঘুরছে না, আমাদের ভিতরের কানের ভারসাম্য ধারণকারী তরল পদার্থের গতি পরিবর্তনের কারণে এই অনুভূতি হয়।
১৩. চাঁদ আসলে গ্রহ নয়, বৃহৎ গ্রহের উপগ্রহ। পৃথিবীর একমাত্র প্রাকৃতিক উপগ্রহ হলো চাঁদ।
১৪. পানির প্রতিফলক ক্ষমতা এত তীব্র যে, ৩৫ মিটার পানির স্তর সূর্যের আলোকে পুরোপুরি শোষণ করে নেয়।
১৫. পর্বত আরোহণকারীরা চূড়ায় পৌঁছানোর পর মাঝে কিছুটা লম্বা হয়ে যান! মহাকর্ষণের টান কম বলে তাদের মেরুদণ্ড কিছুটা প্রসারিত হয়।
১৬. ঘাসের গন্ধ আসলে ঘাস কাটার সময় ছেড়ে দেয়া রাসায়নিক পদার্থ থেকে আসে! ঘাস নিজেই কোন গন্ধ বহন করে না।
১৭. মানুষের শরীরে টিন, নিকেল, সোনা, রূপা-সহিত আরও অনেক মৌলিক উপাদান রয়েছে! তবে এগুলোর পরিমাণ খুবই কম।
১৮. পানির বরফের ঘনত্ব তরল পানির থেকে কম! এ কারণেই বরফ পানির উপরে ভাসে।
১৯. হাতির দাঁত আসলে দাঁত নয়, অত্যন্ত লম্বা চিকন দাঁত! হাতির জীবনে ৬বার পর্যন্ত দাঁত পরিবর্তন হয়।
২০. জলপাখির চোখ দুটি মাথার দুই পাশে বসানো থাকে! ফলে তারা প্রায় ৩৬০ ডিগ্রী কোণে দেখতে পারে।
২১. ইলিশ মাছরা সাঁাঁতার কাটার সময় দুই ধরনের শব্দ তৈরি করে! এক ধরনের শব্দ শত্রুদের সতর্ক করে এবং অন্য ধরনের শব্দ দল তৈরি করতে সাহায্য করে।
২২. মানুষের শরীর গুটকা খাওয়ার ফলে রেডিওধর্মী পোলোনিয়াম-210 শোষণ করে, যা ক্যান্সারের ঝুঁকি বাড়ায়।
২৩. লেজার আলো এতো ভরবেগ থাকে যে, চাঁদের উপর একটি কয়েনের আকারের অংশে টার্গেট করা সম্ভব।
২৪. মানুষের কান প্রায় ২৫ হাজার বছরের পুরনো শব্দ শুনতে পারে! তবে বেশিরভাগ মানুষই এত পুরনো শব্দ শুনতে পায় না।
২৫. পৃথিবীতে প্রতিদিন গড়ে ১৬০ টন মহাকাশের ধূলিকণা পড়ে! তবে বেশিরভাগই বাতাসে পুড়ে ছাই হয়ে যায়।
২৬. একটি আলুতে ৮০ শতাংশ পানি থাকে! আলুর খোসায় ভিটামিন সি বেশি থাকে, তাই খোসাসহ খাওয়া ভালো।
২৭. ঘোড়া দাঁড়িয়ে ঘুমাতে পারে! তাদের পায়ে বিশেষ লক থাকে, যা দাঁড়িয়ে থাকার সময় পেশীর টান নিয়ন্ত্রণ করে।
২৮. মানুষের মস্তিষ্ক আইনস্টাইনের মস্তিষ্কের চেয়েও ভারী হতে পারে! আকার এবং ওজনের সাথে বুদ্ধিমত্তার সম্পর্ক সরাসরি নেই।
২৯. মৌমাছি খুব দ্রুত উড়তে পারে! ঘণ্টায় প্রায় ৫০ কিলোমিটার গতিতে মৌমাছি উড়তে পারে।
৩০. সরীসৃপ প্রাণীগুলো ঠান্ডা রক্তের! তাদের শরীরের তাপমাত্রা পরিবেশের তাপমাত্রার সাথে পরিবর্তিত হয়।
৩১. পানির এক ফোঁটায় ১০০ কোটিরও বেশি ব্যাকটেরি থাকতে পারে! তবে বেশিরভাগই আমাদের জন্য ক্ষতিকারক নয়।
৩২. মানুষের চোখ প্রতি সেকেন্ডে ১১টি ছবি দেখতে পারে! মস্তিষ্ক এই ছবিগুলোকে একত্রিত করে একটি সুস্থির চিত্র তৈরি করে।
৩৩. আলু দিয়ে বিদ্যুৎ উৎপাদন করা সম্ভব! আলুর মধ্যে থাকা স্টার্চকে জ্বালিয়ে বিদ্যুৎ তৈরি করা যায়।
৩৪. চিনির অতিরিক্ত সেবন স্মৃতিশক্তি হ্রাস করে! চিনি রক্তে শর্করার মাত্রা বাড়ায়, যা মস্তিষ্কের ক্ষতি করে।
৩৫. কাঠঠোকরা গাছের গোড়ায় মাথা ঠুকিয়ে মরে না! তাদের মাথার হাড় খুবই শক্ত এবং বিশেষ অ্যাডাপ্টেশনের কারণে মস্তিষ্ক ক্ষতিগ্রস্ত হয় না।
৩৬. পিঁপড়ে নিজের শরীরের ওজনের ৫০ গুণ পর্যন্ত বস্তু বহন করতে পারে!
৩৭. মানুষের চামড়া প্রতি মিনিটে প্রায় ৪০ হাজার কোষ শেড করে!
৩৮. পৃথিবীর বয়স প্রায় ৪.৫ বিলিয়ন বছর! মহাবিস্ফোরণের পর থেকে পৃথিবী ক্রমশ গঠিত হয়েছে।
৩৯. সূর্যের আলো পৃথিবীতে পৌঁছাতে ৮ মিনিট ১৯ সেকেন্ড সময় লাগে!
৪০. পৃথিবীতে প্রতিদিন প্রায় ১০০ টি বজ্রপাত হয়!
বিভিন্ন বিষয় জুড়ে আরও ৬০টি আকর্ষণীয় বিজ্ঞান তথ্য
আমরা কিন্তু ইতিমধ্যে ৪০টি অজানা বিজ্ঞান তথ্য জেনে ফেলেছি। যেগুলো আগে হয়তো আমাদের অজানা ছিল, এখন জানতে পারছি সেটাও আবার বাংলায়। মনে আছে বাংলায় বিজ্ঞান চর্চা নিয়ে সত্যেন বোসের বিখ্যাত উক্তি?
যাঁরা বলেন বাংলা ভাষায় বিজ্ঞান চর্চা হয় না, তারা হয় বাংলা জানেন না, নয় বিজ্ঞান বোঝেন না।
তো বাকি আকর্ষণীয় বিজ্ঞান তথ্যগুলো আমরা জেনে ফেলি এখনই –
প্রকৃতি ও পরিবেশ:
৪১. পৃথিবীর প্রায় 70% অংশ পানি দিয়ে ঢাকা, কিন্তু মাত্র 2.5% পানিই পানযোগ্য।
৪২. পৃথিবীর চুম্বক ক্ষেত্র সূর্যের ক্ষতিকারক রশ্মি থেকে আমাদের রক্ষা করে।
৪৩. প্রবাল প্রাচীর পৃথিবীর বৃহত্তম জীবন্ত প্রাণী (একক প্রাণী নয়, অসংখ্য প্রবাল পলিপ দিয়ে গঠিত)।
৪৪. হিমালয় পর্বতমালা প্রতি বছর প্রায় 5 মিলিমিটার লম্বা হচ্ছে।
৪৫. গুহা থেকে বের হওয়া বাতাস পৃথিবীর বাতাসের চেয়ে সাধারণত ঠান্ডা থাকে।
জীববিজ্ঞান ও স্বাস্থ্য:
৪৬. মানুষের মস্তিষ্ক জেলি-র মতো নরম।
৪৭. একটি মানুষের জীবনে প্রায় 23 হাজার গ্যালন খাবার খায়।
৪৮. হাঁচি 160 কিমি/ঘণ্টা গতিতে বাতাস বের করে দিতে পারে।
৪৯. মানুষের জিহ্বার 10 হাজারেরও বেশি স্বাদ কোঁচ আছে।
৫০. ঘুমের সময় মানুষের শরীরের তাপমাত্রা কমে যায়।
টেকনোলজি ও নভোবিজ্ঞান:
৫১. মোবাইল ফোন ব্যবহারের সময় হাত উষ্ণ হয়ে যাওয়া একটি প্রাকৃতিক ঘটনা।
৫২. বিশ্বের প্রথম কম্পিউটারটি মাত্র 5 টন ওজনের ছিল!
৫৩. পৃথিবী সূর্যের চারপাশে বছরে প্রায় 30 কিমি/সেকেন্ড গতিতে ঘুরে।
৫৪. মঙ্গল গ্রহের এক দিন পৃথিবীর 24 ঘণ্টার চেয়ে বেশি (প্রায় 25 ঘণ্টা)।
৫৫. মহাকাশে শব্দ শোনা যায় না কারণ সেখানে গ্যাস নেই।
ইতিহাস ও মজার তথ্য:
৫৬. পেনিসিলিন আবিষ্কার হওয়ার আগে সাধারণ ঠান্ডা লাগলেও মৃত্যু হওয়ার ঝুঁকি ছিল।
৫৭. পৃথিবীর প্রথম ক্যামেরা মাত্র একটা ছবি তুলতে পারত।
৫৮. গ্রেট ওয়াল অফ চায়না মহাকাশ থেকেও দেখা যায়।
৫৯. মানুষের চোখের রঙ বিবর্তনের ফল।
৬০. এক ফোঁটা পানিতে হাতুড় কাঠের ১০০ গুণ বেশি জীবানু থাকতে পারে!
অদ্ভুত প্রাণী ও উদ্ভিদ:
৬১. জিরাফের জিহ্বা 50 সেন্টিমিটার দীর্ঘ হতে পারে!
৬২. টার্ডিগ্রেড (Water bear) পৃথিবীর সবচেয়ে দৃঢ় প্রাণী। এরা চরম পরিবেশেও বেঁচে থাকতে পারে।
৬৩. র্যাফলেসিয়া (Rafflesia) পৃথিবীর সবচেয়ে বড় ফুল। এটির পাপড়ি 3 ফুট পর্যন্ত লম্বা হতে পারে।
৬৪. ব্যাঙের চামড়া শ্বাস নিতে সাহায্য করে।
৬৫. ডলফিন শুধু ফুসফুস দিয়েই শ্বাস নেয় না, তারা ত্বকের মাধ্যমেও শ্বাস নিতে পারে।
মানবদেহের রহস্য:
৬৬. মানুষের শরীরে 206 টি হাড় আছে, তবে জন্মের সময় 300 টির বেশি হাড় থাকে!
৬৭. মানুষের নখ 10 গুণ ধীরে চুলের চেয়ে বাড়ে।
৬৮. মানুষের ডিএনএ-র 99.9% অন্য মানুষের সাথে মিল!
৬৯. মানুষের মস্তিষ্ক বিদ্যুৎ উৎপাদন করে! এটি একটি ছোট ব্যাটারির মতো শক্তি উৎপাদন করতে পারে।
৭০. মানুষের শরীরে প্রায় 10 কোটি স্নায়ু কোষ আছে!
প্রযুক্তির অলৌকিক কাজ:
৭১. 3D প্রিন্টার দিয়ে এখন মানব অঙ্গও তৈরি করা সম্ভব!
৭২. ভবিষ্যতে কৃত্রিম মস্তিষ্ক তৈরি করা সম্ভব বলে মনে করা হচ্ছে।
৭৩. বিশ্বের প্রথম কম্পিউটার ভাইরাস তৈরি করেছিলেন একজন 15 বছরের ছেলে!
৭৪. আধুনিক স্মার্টফোন প্রথম কম্পিউটারের চেয়ে কয়েক গুণ বেশি শক্তিশালী।
৭৫. কৃত্রিম বুদ্ধি এখন অনেক কাজ করতে পারে, যেমন গাড়ি চালানো, চিকিৎসা নির্ণয় করা, এবং গান লেখা।
অতীতের রহস্য ও ভবিষ্যতের স্বপ্ন:
৭৬. ডাইনোসোর 66 মিলিয়ন বছর আগে বিলুপ্ত হয়ে গেছে।
৭৭. মিশরের পিরামিড কীভাবে তৈরি করা হয়েছিল এখনও পুরোপুরি জানা যায় না।
৭৮. মহাকাশে অন্য কোন গ্রহে জীবন আছে কিনা তা এখনও অজানা।
৭৯. ভবিষ্যতে মঙ্গলে মানুষ বসতি স্থাপন করতে পারে বলে মনে করা হচ্ছে।
৮০. বিজ্ঞানের উন্নতির সাথে আমাদের জগতকে কীভাবে আরও ভালো করা যায় সেই চেষ্টা চলমান।
রসায়নের চমৎকার:
৮১. পানি একমাত্র পদার্থ যা তিনটি অবস্থায় (ঠান্ডা, তরল, গ্যাস) থাকতে পারে।
৮২. চিনির অতিরিক্ত সেবন দাঁতের ক্ষতি, স্থূলতা এবং ডায়াবেটিসের ঝুঁকি বাড়ায়।
৮৩. আয়রন (লোহা) হলো পৃথিবীর চতুর্থ সবচেয়ে প্রচুর উপাদান।
৮৪. অ্যালুমিনিয়াম কাগজের চেয়ে পাতলা আস্তরণে টানা যেতে পারে!
৮৫. সোডা পানিতে থাকা কার্বন ডাই অক্সাইড আপনার হাড়ের স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকারক।
মানুষের অদ্ভুত অভ্যাস:
৮৬. মানুষ প্রতিদিন গড়ে ১৮ বার হাসে।
৮৭. মানুষের গড়মুখ দিনে গড়ে 23,600 বার লালা উৎপাদন করে।
৮৮. মানুষ দাঁত কামড়ানোর অভ্যাস থেকে মুক্তি পেতে সুই ব্যবহার করে।
৮৯. বিশ্বের কিছু মানুষের শুধুমাত্র একটি নাসারন্ধ থাকে।
৯০. মানুষের পা ফুলে যাওয়ার একটি কারণ হলো মহাকাশে যাওয়া।
প্রকৃতির বিস্ময়কর ঘটনা:
৯১. বজ্রপাতের সময় 30,000 ডিগ্রি সেন্টিগ্রেড পর্যন্ত উষ্ণতা সৃষ্টি হয়!
৯২. পৃথিবী সূর্যের চারপাশে বছরে প্রায় 940 মিলিয়ন মাইল দূরত্ব অতিক্রম করে।
৯৩. পৃথিবীর চুম্বক ক্ষেত্র মহাকাশের ক্ষতিকারক রশ্মি থেকে আমাদের রক্ষা করে।
৯৪. প্রতি বছর পৃথিবীতে প্রায় 100 টি নতুন পদার্থ আবিষ্কৃত হয়।
৯৫. পৃথিবীর বায়ুমণ্ডলে কার্বন ডাই অক্সাইডের মাত্রা বৃদ্ধি পাওয়ায় গ্লোবাল ওয়ার্মিং হচ্ছে।
চুম্বকীয় তথ্য:
৯৬. পৃথিবীর চুম্বকীয় মেরু প্রতি কয়েক হাজার বছরে একবার উল্টে যায়।
৯৭. একটি সাধারণ চুম্বক প্রায় 500 বছর পর্যন্ত তার চৌম্বকত্ব ধরে রাখতে পারে।
৯৮. চুম্বক ট্রেন 350 কিমি/ঘণ্টা পর্যন্ত গতিতে চলতে পারে।
৯৯. এমআরআই (MRI) মেশিন শক্তিশালী চুম্বক ব্যবহার করে মানুষের শরীরের ভিতরের ছবি তোলে।
১০০. চুম্বক আকর্ষণ এবং বিকর্ষণের পাশাপাশি মেরু বিক্ষেপণেরও কারণ।
শেষ কথা
এই ছিল আমাদের আজকের পোস্ট, যেখানে আমরা জানতে পারলাম ১০০টি বিজ্ঞান ফ্যাক্টস। এই ১০০টি বিজ্ঞান তথ্য তোমাকে বিস্মিত এবং মুগ্ধ করেছে বলে আশা করি! বাংলায় বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির প্রসারে কাজ করছে বঙ্গ উইকি, সেটারই একটা ছোট্ট প্রতিফলন এই আর্টিকেল। অজানা এই তথ্যগুলোর মধ্যে কোনটি আপনাকে বেশি অবাক করেছে তা জানিয়ে দাও আমাদের ফেসবুক পেইজে। এছাড়া তোমার মনে অজানা কোন প্রশ্ন থাকলে এখনই জানিয়ে দাও বঙ্গ উইকির প্রশ্নোত্তর প্ল্যাটফর্ম Bongo Wiki QnA-তে।